যে ৬ ভাবে অনলাইনে চাকরির নামে প্রতারণা বা স্ক্যাম হয় এবং Job Scam থেকে বাঁচতে আপনার যা করা উচিত! | Techtunes


বর্তমানে আমাদের দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। যেখানে আমাদের দেশে শিক্ষিত মানুষের তুলনায় যথেষ্ট কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়নি। আর এ কারণে, শিক্ষিত এবং অর্ধ-শিক্ষিত এসব মানুষজন জীবিকা নির্বাহের জন্য একটি ভাল চাকরির খোঁজ করে থাকেন।

কিন্তু, আমরা প্রায় সময়ই বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও নিউজ পোর্টালে এরকমটি দেখে থাকি যে, শত শত যুবক চাকরির নামে প্রতারণার শিকার হয়েছেন। যদিও, নির্দিষ্ট সংখ্যা হয়তোবা এর চেয়ে অনেক বেশি, যেগুলো আমাদের টিভি মিডিয়ায় আসেনা।

এছাড়াও, অনেকেই রয়েছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং টাইপের কাজ কিংবা ঘরে বসে টাকা ইনকামের জন্য এ ধরনের প্রতারণার শিকার হন। ‌যেহেতু, সকলেই একটি ভাল চাকরির খোঁজ করে থাকেন, আর তাই প্রতারকেরা চাকরি দেওয়ার নামে অনলাইন কিংবা অফলাইনে বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে প্রতারণা শুরু করেছে।

তাই আজকের এই টিউনে, অনলাইনে বা অফলাইনে চাকরির নামে কীভাবে প্রতারণা করা হয়, তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে, ইনশাআল্লাহ। এতে করে আপনি কোন লোভনীয় চাকরির বিজ্ঞাপণ আসলে প্রতারণা কিনা, তা জানতে পারবেন।

১. কোন চাকরির বিজ্ঞাপণ দেখামাত্রই আবেদন করবেন না

কোন চাকরির বিজ্ঞাপণ দেখামাত্রই আবেদন করবেন না

বাংলাদেশে বর্তমানে ক্রমবর্ধমান চাকরির বাজারে অনলাইনে চাকরির বিজ্ঞাপণ গুলো খুঁজে নেওয়া চাকরিপ্রার্থীদের জন্য একটি প্রাথমিক উপায় হয়ে উঠেছে। যাইহোক, এক্ষেত্রে অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে বৈধ চাকরির বিজ্ঞাপণের পাশাপাশি অসংখ্য স্ক্যাম বা প্রতারণামূলক চাকরির বিজ্ঞাপণ রয়েছে, যেগুলোর ব্যাপারে আপনার অবশ্যই বিবেচনা দেখেশুনে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। ‌

আর তাই, আপনি যখন অনলাইনে কোন একটি চাকরির বিজ্ঞাপণ দেখতে পান, তখন সেটিকে একেবারে সত্য বলে ধরে নেওয়া উচিত হবে না। যদিও একটি বৈধ চাকরির ক্ষেত্রে ও আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা থাকতে পারে, তবে এক্ষেত্রে ও আপনাকে আবেদন করার শুরুতে কিছুটা বিরতি নেওয়া উচিত, যাতে করে আপনি প্রতারণার শিকার হওয়া থেকে বাঁচতে পারেন।

স্ক্যামাররা সাধারণত মনোযোগ আকর্ষণের জন্য প্রায়ই এ ধরনের লোভনীয় চাকরির বিজ্ঞাপণ তৈরি করে থাকে। ‌সেই সাথে, তারা দ্রুত যোগাযোগ করার জন্য বলে, যাতে করে আপনি তাদের ফাঁদে পা দেন। যাইহোক, অনলাইনে কিন্তু অফলাইনে আপনি যখন একটি চাকরির বিজ্ঞাপণ দেখতে পান, তখন আপনার অবশ্যই সেই প্রতিষ্ঠান এবং তাদের কাজ সম্পর্কে কিছুটা সময় নিয়ে অনুসন্ধান করা উচিত।

যদি, সেই চাকরির বিজ্ঞপ্তি টি দেশের বড় কোন প্রতিষ্ঠানের নামে দেওয়া হয়ে থাকে, তাহলে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি দেখুন অথবা অনলাইনে সেই নির্দিষ্ট পদের চাকরির ব্যাপারে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সত্য কিনা তা জানতে অনুসন্ধান করুন। যদি স্বনামধন্য কোন প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাড়া হয়, তাহলে সেটি শুধুমাত্র কোন ফেসবুক গ্রুপ কিংবা একটি ওয়েবসাইটের নোটিশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। ‌এক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সেই চাকরির বিজ্ঞপ্তি টির ব্যস্ততা যাচাই করতে পারবেন।

তাই, অনলাইনে কিংবা অফলাইনে কোন জায়গায় চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখামাত্রই আবেদন না করে বরং একটু সময় নিয়ে অনুসন্ধান করুন।

২. লোভনীয় বেতনের অফার দেখলে, আবার বিবেচনা করুন

লোভনীয় বেতনের অফার দেখলে, আবার বিবেচনা করুন

শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আপনি সবসময় দেশের স্বনামধন্য কিংবা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি করতে পারবেন না। ‌এক্ষেত্রে সেসব ব্যক্তিরা ছোট কোন প্রতিষ্ঠানে উচ্চ বেতনে চাকরির অফার গুলো দেখে থাকেন। ‌কিন্তু, চাকরির নামে প্রতারণার ক্ষেত্রে প্রতারকেরা এই পদ্ধতিটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে থাকে। ‌এক্ষেত্রে তারা, চাকরির ক্ষেত্রে লোভনীয় বেতন ও সুযোগ সুবিধা অফার করে এবং সীমিত সময়ের মধ্যে আবেদন করতে বলে।

একটি চাকরির বিজ্ঞাপণে আকর্ষণীয় বেতনের সম্মুখীন হলে, এক্ষেত্রে ও আপনাকে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা উচিত। কেননা, বাংলাদেশের চাকরির বাজারে বেতন কাঠামো অনুযায়ী, দেশের বড় বড় কোম্পানিতে যে ধরনের বেতন দেওয়া হয়, তার চেয়ে আপনি এসব ছোট প্রতিষ্ঠানে অধিক বেতন বা সুযোগ সুবিধা আশা করতে পারেন না। ‌

সেখানে, আপনি যদি চাকরির সেসব বিজ্ঞপ্তিতে অল্প শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়েই ভালো পথে চাকরি এবং থাকা খাওয়া ফ্রি সহ আকর্ষণীয় বেতন-বোনাসের মত অফার দেখতে পান, তাহলে নিঃসন্দেহেই তা প্রতারণা বা স্ক্যাম হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এ ধরনের চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখে যখন আবেদন করা হয়, তারপর থেকেই আপনার আবেদন ফি সহ আরো বিভিন্ন খাতে টাকা নিয়ে প্রতারণা করা হয়।

প্রতারকেরা সাধারণত আবেদনকারীদের প্রলুদ্ধ করার টোপ হিসেবেই এ ধরনের আকর্ষণীয় বেতনের প্রতিশ্রুতি দেয়। অতএব, একজন চাকরি-প্রার্থী হিসেবে আপনার অবশ্যই এটি মূল্যায়ন করা উচিত যে, এই বেতনের অফারটি তাদের প্রতিষ্ঠান বা শিল্পের মান এবং চাকরির বিজ্ঞাপণের প্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা। অনলাইনে চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখে প্রতারণার শিকার হওয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করতে এবং একটি চাকরি খুঁজে নিতে আপনার অবশ্যই এই সব বিষয়ে খোঁজ নেওয়া উচিত।

৩. চাকরিতে যোগ দেওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত বৈধতা যাচাই করুন

চাকরিতে যোগ দেওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত বৈধতা যাচাই করুন

বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কোন একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরির আবেদন করার আগে আপনি অবশ্যই সেই প্রতিষ্ঠানের আইনগত বৈধতা আছে কিনা তা চেক করে দেখুন। ‌অনেক ক্ষেত্রে, আকর্ষণীয় বেতন এবং সুযোগ সুবিধা সত্য হতে পারে। ‌কিন্তু, সেই প্রতিষ্ঠান দেশের আইন মেনে ব্যবসা পরিচালনা করছে না কিংবা তারা অবৈধ কোন কার্যকলাপের সাথে জড়িত থাকতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ, তারা নকল কোন পণ্য তৈরীর কারখানা করতে পারে এবং সেখানে আপনাকে উচ্চ বেতনে চাকরির জন্য অফার করতে পারে। এরকম ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই যে প্রতিষ্ঠানের চাকরির জন্য আবেদন করছেন, তাদের সম্পর্কে অনলাইনে সার্চ করে দেখুন এবং তাদের আইনগত বৈধতা যাচাই করুন।

৪. বিদেশে চাকরি হলে, সরকারের অনুমোদন দেখুন

বিদেশে চাকরি হলে, সরকারের অনুমোদন দেখুন

আপনি যদি এমন কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করেন, যেখানে আপনি বিদেশে কাজ করবেন, এক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই সেই প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে খোঁজ নিন। ‌মনে রাখবেন, সরকারিভাবে নিবন্ধন করা ছাড়া বিদেশে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। এক্ষেত্রে, বাংলাদেশের সরকারি লাইসেন্স প্রাপ্ত অনেক রিক্রুটিং এজেন্সি রয়েছে, যেগুলোর প্রত্যেকটির লাইসেন্স নম্বর রয়েছে।

এক্ষেত্রে, আপনি যদি অনলাইনে কোন প্রতিষ্ঠানের এমন বিজ্ঞাপণ দেখতে পান যে, তারা বিদেশে নিয়ে আপনার চাকরির ব্যবস্থা করবে বা ভিসা দিবে, তাহলে আপনি তাদের লাইসেন্স নাম্বার যাচাই করে দেখুন এবং তারপর তাদের সাথে যোগাযোগ করুন। ‌আর আপনি ব্যাপক অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনে জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন Bangladesh Association of International Recruiting Agencies বা (BAIRA) এর সাথে যোগাযোগ করে এই বিষয়ে জানতে পারেন।

৫. ঘরে বসে ইনকামের কথা বললে, ইভেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন

ঘরে বসে ইনকামের কথা বললে, ইভেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন

বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষ অনলাইনে ইনকাম করার কথা চিন্তা করেন। আর এজন্য, প্রতারকেরা অনলাইনে ঘরে বসে চাকরি করার মতো লোভনীয় বিজ্ঞাপণ দিয়ে থাকে। যদিও অনেকেই তাদের বিভিন্ন কাজের অন্য কারো সাহায্য নেওয়ার জন্য থার্ড পার্টি অনেক লোক দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে চান। কিন্তু, অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, অনলাইনে ঘরে বসে কাজ করার কথা বলে ইনভেস্ট করতে বলা হয়।

মনে রাখবেন, ঘরে বসে ইনকামের জন্য কিংবা অন্য কারো কাজে সাহায্য করে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আপনার কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন নেই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রতারকেরা অনলাইনে ইনকাম করার কথা বলে এ ধরনের স্ক্যাম করে থাকে।

অনলাইনে ঘরে বসে ইনকামের জন্য আপনার কোথাও ইনভেস্ট করার দরকার নেই। এক্ষেত্রে, যদি আপনি ইনভেস্ট করতে চান, তাহলে নিজের স্কিল ডেভেলপ করার জন্য বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স বা ইকুইপমেন্ট কিনতে পারেন।

৬. চাকরির শুরুতে কোনো শর্ত অনুযায়ী ‘জামানত’ অথবা প্রশিক্ষণের নামে ফি চাইলে সর্তক হউন

চাকরির শুরুতে কোনো শর্ত অনুযায়ী ‘জামানত’ অথবা প্রশিক্ষণের নামে ফি চাইলে সর্তক হউন

কোন বেসরকারি চাকরিতে নিয়োগের সময় আপনার কোন জামানত কিংবা প্রশিক্ষণ ফি দেওয়ার প্রয়োজন হবে না। প্রতারকেরা লোভনীয় বিভিন্ন চাকরিতে নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে সামান্য টাকা দিয়ে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে বলে। তারপর তারা কয়েকভাবে আপনার থেকে বারবার বিভিন্ন বিষয়ের জন্য টাকা দাবি করে।

সাধারণত, ট্রাস্টেড কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরি ক্ষেত্রে আপনার কোন টাকা লাগেনা, জামানত লাগে না, ট্রেনিং ফি, মেডিকেল ফি এবং ইন্সুরেন্স করা ও লাগে।

তাই, কোন একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরির ইন্টারভিউ কিংবা অনলাইনে কথোপকথনের সময় আপনার কাছ থেকে টাকা দাবি করা হলে, আপনি অবশ্যই তাদের ব্যাপারে সতর্ক হউন। এরকম ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, চাকরির নামে জামানত নিয়ে সেই টাকা মেরে দেওয়া হয় এবং চাকরি প্রার্থীকে পরবর্তীতে হয়রানি এবং হুমকি দেওয়া হয়।

তাই আপনি অবশ্যই অনলাইনে কিংবা অফলাইনে কোন বেসরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখলে, একেবারেই অতি আগ্রহী হয়ে তাদেরকে জামানত বাবদ টাকা দিতে যাবেন না। এতে আপনি পরবর্তীতে অনেক বড় প্রতারণার শিকার হতে পারেন।

চাকরির নামে প্রতারিত হলে কী করবেন?

চাকরির নামে প্রতারিত হলে কী করবেন?

আপনি যদি ইতিমধ্যেই কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করেন কিংবা কখনো ভুলে এ ধরনের প্রতারণামূলক ফাঁদে পা দেন, তাহলে আপনার উচিত হলো আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাহায্য নেওয়া। এক্ষেত্রে আপনার কাছে যদি তাদের সাথে টাকা লেনদেনের কোন প্রমাণ থাকে এবং লিখিত কোন চুক্তি হয়, তাহলে সেসব তথ্য গুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে পেশ করুন।

যদিও এ ধরনের চাকরির প্রলোভন আপনার শুরুতেই প্রত্যাখ্যান করা উচিত হবে। কিন্তু, আপনি যদি কখনো ভুলে এ ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখীন হন, তাহলে কৌশলে তাদের এড়িয়ে গিয়ে পরিচিত কোন অভিজ্ঞ ব্যক্তি বা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য নিবেন।

শেষ কথা

বর্তমানে আমাদের দেশে অনেকেই বেসরকারি বিভিন্ন চাকরির নামে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। চাকরির নামে প্রতারণার শিকার হওয়ার অন্যতম কারণ হলো, যেকোনো চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখেই সেটি বিশ্বাস করাই এবং সেই প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে না জেনেই চাকরির ব্যাপারে কথা বলে আবেদন করা।

আপনি যদি কোন একটি চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখার পর সেই প্রতিষ্ঠান এবং চাকরির বিজ্ঞপ্তি সত্যতা যাচাই করতে কিছুটা সময় দেন, তাহলে আপনি অনলাইনে হওয়া এ ধরনের প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে পারবেন। সেই সাথে, কোন একটি চাকরির লোভনীয় বেতন কাঠামো ও সুযোগ-সুবিধার সাথে আপনি যদি স্বাভাবিক কোম্পানিগুলোর বেতন কাঠামো লক্ষ্য করেন, তাহলে ও আপনি এসব প্রতারকদের ধরতে পারবেন।



Source link

  • Related Posts

    যে ৪ টি সময়ে মোবাইল ব্যবহার করলে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি | Techtunes

    স্মার্টফোন হয়ে উঠেছে এখন মানুষের চব্বিশ ঘণ্টার সঙ্গী। স্মার্টফোন ছাড়া যেন আমরা এখন একটা মুহূর্ত-ও কল্পনা করতে পারি না। সময়ে অসময়ে সারাক্ষণ আমাদের হাতে মোবাইল থাকেই। প্রয়োজন না হলেও এটি…

    App রিভিউ এর কাজ করে আয় করুন! অনলাইন ইনকাম এর একটি চমৎকার উপায় | Techtunes

    অনলাইন থেকে টাকা আয় করার কতো কতো মাধ্যম যে এখন রয়েছে তার হয়তো নির্দিষ্ট কোনো পরিসীমা নেই। কিন্তু আমরা সবগুলো আয়ের উপায় জানি না বিধায় কাজ করতে পারি না। অনেকেই…

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *